সংবাদ বিভাগ: (ফিরিস্তি বিশ্লেষণ বিস্তারিত)-আব্দুল আজিজ; নাটোর -৪ এর বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী হয়েও সরকারের জুলুমবাজে এবং দলীয় নির্দেশনায় নির্বাচনে অংশ নেননি। তুমুল জনপ্রিয়তা, নিবার্চিত হবার সমূহ সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও দলের কেন্দ্রীয় কমান্ডে নিশ্চুপ থেকেছেন, কত সাহসী শাব্দিক কণ্ঠ নিশ্চুপে হজম করেছেন। তিনি উপজেলা বিএনপির সভাপতি এবং স্বীয় উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। বারবার নির্যাতিত হয়েছেন কিন্তু প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে অপরাধীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে আইন হাতে তুলে নেননি; যা অত্যন্ত মানবীয় ও আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে, মানুষের মধ্যে শ্রদ্ধাবোধ বাড়িয়ে দেয়। । কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা বিতর্কের জন্ম দিলেও সত্য সবসময় সত্য।। সময় বলে দিবে সব প্রশ্নের উত্তর।
আব্দুল আজিজ; তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, ত্যাগ, কর্মী-মূল্যায়ন দক্ষতায় নাটোর জেলা বিএনপি’র সদ্য ঘোষিত আহবায়ক কমিটিতে ১ (এক) নং যুগ্ন আহবায়ক হিসাবে মনোনীত হয়েছেন। পেয়েছেন সঠিক মূল্যায়ন; নাকি পড়ে গেলেন রাজনীতির মারপ্যাচে, দাবার চালের শিকার হবেন না নিশ্চয়ই, আরো গতিশীল নেতৃত্ব শানিত পূর্বক- নিজেদের মধ্যে শুধরে নেয়ার প্রবণতাকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে সবার জন্য সতর্কতা নোটিসড এ পরিণত করা, প্রতিটি কর্মীকে জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত করে; তারেক রহমানের যোগ্য সৈনিক করে গড়ে তোলা, জিয়াআদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়নি এবং হবে না এমন নেতৃত্ব খুঁজে বের করে সাংগঠনিক অবকাঠামো আরো বেশি শক্তিশালী করাই নাটোরের নতুন আহবায়ক কমিটির মূল লক্ষ্য হবে বলে আশা রাখছি;
যা সত্তাকে বাঁচিয়ে রাখবে; সম্মুখে সত্তা’র হিসাব? যাচাই’য়ের জটিল মন্ত্র পড়া হবে রাজনীতির নয়া মঞ্চে যেখানে মুষ্টিবদ্ধ লক্ষ্য তরুণ কণ্ঠ; শুদ্ধতার শপথ নেবার কথা বলে, আত্মিক গর্জনে বলে ওঠে- সবার আগে বাংলাদেশ; স্বপ্নময়ী তরুণের ঝাঝড়া বুকে’র রক্তে রাজপথে লেখা- বাংলা মায়ের ছেলে হারানো মুখের অশ্রুতে ভেসে ওঠা সে পতাকার লাল সবুজে হারানো খোকাটি’র মুখ, একটি বাংলাদেশ, তুমি জাগ্রত জনতার!
প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ!
জীবন বাংলাদেশ, আমার মরণ বাংলাদেশ!
যে প্রসঙ্গে কথা বলছিলাম: উচ্চ, নিম্ন, মধ্যবিত্ত, অসহায় ও নিঃশ্ব সর্ব শ্রেণীর জনতার গভীরের কন্টকাকীর্ণ পথ বেয়ে ধীরে উঠে আসা, জনাব আজিজের দায়িত্বের পরিধি ব্যাসার্ধ বেড়ে যাওয়া, নিজের দুই উপজেলার জনগণের নীরব কন্ঠ! এবং নাটোর জেলার সর্বস্তরের মানুষের কাঙ্খিত আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটানোর জন্য আমাদের সবার তাঁকে একটুখানি সহযোগিতা করা, এর মানে তাঁকে ভোট দেবার কথা কিংবা তাঁর জন্য মিছিল করার কথা বলছি না, ভোটাধিকার প্রয়োগ আপনার অধিকার, আপনার মতামতের প্রতিফলনে চলবে দেশ। স্বাধীনভাবে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। আমরা আশা করছি অন্তবর্তী সরকার একটা সুন্দর নির্বাচনী কাঠামো রক্তের দাগ লেগে থাকা এই দেশের মাটিকে, দেশবাসীকে নিরপেক্ষ নির্বাচনে; জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করে: কোনরকম তাল বাহানা না করে ডক্টর ইউনুস সরকার সেটাই করবেন, আস্থা রাখতে পারেন সবাই। ভিন্ন মতান্তরে দেশের তরী’র হাল ঘুরালে; প্রকৃতি পাওনা বুঝিয়ে দেবে! হাতেগোনা কদিন ছাড়া বছর/বছর অপেক্ষা করা লাগবে না।
শুধু অপপ্রচার না করে, মিথ্যে না ছড়িয়ে, কর্মগুণের সঠিক মূল্যায়ন করে নিজেদের মতামত দিবেন। মিথ্যে দিয়ে মানুষকে সাময়িক বিব্রত করা গেলেও চিরন্তন হয় না, সত্যে’র সূর্য অটুট থাকে মেঘের ঘোলা অন্ধকার সাময়িক, আমরা সবাই একটু সচেতন থেকে ভালো কে ভালো আর কালো কে কালো বলে আখ্যায়িত করলেই গড়ে উঠতে বাধ্য! দেশ নায়ক তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়িত সমৃদ্ধ এক সোনার কর্মচ্ছোল বাংলাদেশ।
যোগ্য, শিক্ষিত, মেধাবী তরুণ নেতৃত্ব খুঁজতে আহবায়ক কমিটিকে সঠিক প্রতিবেদন সার্টিফাই স্বরূপ মূল্যায়ন উপস্থাপন করা; কমিটির সকলের সাথে আলোচনা পূর্বক সুন্দর একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া এবং কোন কারণে নিজেদের মধ্যে বিরোধের জন্ম হবার বিন্দু পরিমাণ কারণ যেন না জন্মে তা তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে নজরদারি প্রতিটি সদস্যের বিশেষ দায়িত্বের মধ্যে পরে বলেই মনে করি। বিশেষ করে যুগ্ম-আহ্বায়কদের অভিজ্ঞতার চোখ দিয়ে অবজারভেশন করা, অভিমানে দূরে থাকা ত্যাগী কর্মীদের মূল্যায়ন করা, প্রত্যেকটি সদস্যের প্রতি বিশেষভাবে গুরুতারোপ করা হয়েছে বলে শুনেছি; বিশ্বস্ত দুই এক গণমাধ্যম সহকর্মী’র কাছে।
কমিটি অন্তর্ভুক্ত সবাই খুব সিদ্ধহস্ত; পূর্ণ আন্তরিকতা নিয়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বিএনপি’র প্রতিবাদী কর্মসূচি চলমান রেখে বারবার প্রমাণ করেছেন নাটোরের জাতীয়বাদী শক্তি মাথা নোয়াবার নয়।।
তেমনি সচেতন শিক্ষিত শ্রেণীর সমাজে বেড়ে ওঠা, সবুজ ঘাসের তাজা নিঃশ্বাসে স্বপ্নবাজ এই দুরন্ত শিশুটি হয়ে উঠবে জনতার কণ্ঠস্বর আব্দুল আজিজ। গুরদাসপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যানের অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করে এখন তিনি নাটোর জেলার বিএনপির অভিভাবকে রূপান্তরিত হয়েছেন; জিয়ার আদর্শে বলিয়াণ, নাটোর জেলা বিএনপির অন্যতম অভিভাবক। তৃণমূল-বিএনপি থেকে বিএনপির অঙ্গ সংগঠন যোগ্য নেতৃত্বের বেড়াজালে নিয়ে আসা ই হবে তাঁর নেতৃত্বের নৈতিকতা। এবং কমিটি কেন্দ্রীক সদস্যদের যৌক্তিক মতের সাথে একমত পোষণ পূর্বক সম্মিলিত শক্তিতে পরিণত করে; নাটোর জেলা বিএনপি’র নেতাকর্মীদের একটি পরিবার করে নিয়ে নিজেদের একে অপরের সহযোগিতা পূর্বক যে কোন বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়াই সংগঠনের মূলশক্তি বলে গণ্য হয়, সবারই জানা। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনকে অনুপ্রাণিত করে দেশের প্রত্যেকটি জেলাকে দেখিয়ে দেয়া তারুণ্যের শক্তিতে জাগ্রত হয়েছে বনলতা সেনের, রানী ভবানীর, রাজপ্রাসাদের পুরান ইটে রঞ্জিত রাজা মহারাজাদের নাটোর।
“দেশ নায়ক, দেশে আসবে; কেউ কি কোথাও বসে থাকবে? কেউ নাচবে? কেউ হাসবে? কেউ খালি পকেটেই ছুটবে যাত্রাবাড়ী টু এয়ারপোর্ট!
এক নজর দেখার জন্য ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে জনতা, কিশোর কিশোরী, কৃষক শ্রমিক, কতদিন খেতে না পাওয়া রাস্তায় ফেলে যাওয়া বৃদ্ধা, অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে, শিক্ষক, কবি, কেরানি, ছাপা খানার অক্ষর সাজানো রিল ফেলে রাস্তায় ছুটে আসবে জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী আবেগী কতশত শ্রমিক। কেউ নিরবে সম্মতি জানাবে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের কারিগর শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানে’র প্রজন্মের পথপ্রদর্শক, রেখে যাওয়া কলিজার ধন, বাংলার গণতন্ত্রকামী মানুষের জন্য বিশেষ উপহার ।।
আপোষহীন দেশনেত্রী প্রধানমন্ত্রী মাতার গর্বিত সন্তান, দেশ নায়ক তারেক রহমান।
নাটোরবাসী আশা করছেন নাটোরে’র বিএনপি আরও সংগঠিত এবং গোছালো হবে যদি সত্যিকারের ত্যাগী ও একনিষ্ঠ কর্মীদের আরও বেশি মূল্যায়ন করা হয়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে- বিভেদের নয়, ঐক্যের রাজনীতিতেই বিশেষ গুরুতারোপে শক্তিশালী সমৃদ্ধ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর আগামীর দেশ নায়ক তারেক রহমান।
সকল দ্বি-মত কে, গঠনমূলক সমালোচনাকে, সাধুবাদ জানিয়ে, স্বচ্ছ রাজনীতি’র বহিঃপ্রকাশই হবে চলনবিলের এই কৃতি সন্তান আব্দুল আজিজের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার ঘরভরা ফসল। নাটোরবাসী তাঁর ওপর প্রত্যাশার বাতি জ্বালিয়ে রেখেছে সেই কতদিন? তার মার্জিত উচ্চারণে মধুময় হবে যুদ্ধ-সংঘাত, হানাহানি,গ্রুপিং ও প্রতিহিংসার রাজনীতি । প্রতিষ্ঠিত হবে শান্তির সুবাতাস।
মানুষের অধিকারের জন্য অবিরত লড়ে যাওয়া এই উপজেলা চেয়ারম্যান বিগত ১৬ বছর নির্যাতিত হয়েছেন, অসম্মানিত হয়েছেন, তবুও অটুট ছিলেন জিয়াউর রহমানের আদর্শে; দেশ গড়ার প্রত্যয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হয়ে বিধাতার ইশারায় ফিরে এসেছেন; গুরদাসপুর- বড়াইগ্রমের দায়িত্ব নিয়ে গণ মানুষের অধিকার আদায়ে’র দাবি; তীরধার কথার বর্ণমালা, শৈল্পীক, শাব্দিক চয়নে নাটোরের মানুষের দুর্দশা ও কর্মসংস্থান ঘাটতি’র কথা মহান জাতীয় সংসদে উত্থাপন করতে ব্যাকুল মননে প্রত্যাশী এই গণমানুষের নেতা।।
অবহেলিত জনগোষ্ঠীর জন্য আওয়াজ তুলবেন ন্যায্যতার! সত্যিকারের অধিকার বুঝে নিতে সদা থাকবেন তৎপর। জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করা একজন বিনয়ী মানুষ, একঝলক মিষ্টি হাসিমুখের নম্রতা নিয়ে বলে ওঠা? কিরে বাপ, কেমন আছিস?! সহমর্মিতার নেতৃত্বে তৃণমূলকে আরও শক্তিশালী করার কারিগর আব্দুল আজিজ, স্বপ্ন দেখেছেন, স্বপ্ন পূরণের যোগ্যতাকে ঠিকঠাক ঝালিয়ে নিয়ে যেন স্বপ্ন নিজেই তাঁর কাছে এসে ধরা দেয়।।
যদি যোগ্যতা আর জনপ্রিয়তা’র জটিল সমীকরণ এক হয়ে যায় তবে আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান একজন যোগ্যতায় শাণিত সবল এই রাজনীতিবিদ; আব্দুল আজিজ বারবার নির্বাচিত হয়েছেন স্বীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হিসাবে। যোগ্য ও মেধাবী নেতৃত্বেকে ধারাবারিষার গণমানুষ বারবার সম্মান দেখিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন তাঁকে, তৃণমূলকে সংগঠিত করার কারিগর, দীর্ঘদিনের রাজনীতির অভিজ্ঞতা’র সম্মিলন ঘটিয়ে- মিশে যেতে চান, মা, মাটি ও মানুষের সাথে। ইতিমধ্যে মন কেড়ে নিয়েছেন গুরুদাসপুর, বড়াইগ্রামের সর্বস্তরের গণমানুষের ।।
ক্ষমতার অপব্যবহার/ব্যবহারে/ বিশেষ দৃষ্টি রেখে প্রতিটি মানুষকে মানবিক দৃষ্টিকোণে বিবেচনায় রেখে সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ক্রমাগত দৃঢ়তায় রুপান্তরিত করে- আইনের শাসন ব্যবস্থায় নিরপেক্ষতা; “অপরাধী কোন দলের নয়” প্রাধান্যে, সাধারণের মতামতে’র প্রতি গুরুত্বারোপ জরুরী অবশ্যক বাস্তবায়িত হলে, সমাজ নিজেই নিজেকে পরিষ্কার করে নেবে। বিশ্রী বাক্য এবং অযৌক্তিক ভাষায়
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো বিভিন্ন facebook পেজকে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের আওতায়, তথ্য বিভ্রাট, ভায়োলেন্স, তথ্য সন্ত্রাসের দায়ে এইসব বিকৃত রুচির ব্যক্তি, গোষ্ঠীকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আাসাও অতীব জরুরী ভাবছেন সচেতন নেটিজেনদের অধিকাংশ।
ডেভিল হান্ট অভিযানে বিশেষভাবে এই দিকটি সংযোজন করা হয়েছে বলে শুনেছি, মূল ধারার নিউজ মাধ্যম গুলোকে বাক স্বাধীনতা এবং সমালোচনার সূক্ষ্ম, সত্য, তীর ছোড়ার আকাশ খুলে না দিলে গণতান্ত্রিক মানসিকতা’র মগজে দৃঢ় টান পড়ে যায় অবেলায়, ক্ষমতার লোভ ক্রমাগত বাড়তে থাকা, কারো কণ্ঠরোধ করে ক্ষমতার ব্যবহার-অপব্যবহারে, শাসনে, রক্তচক্ষুতে, কখনো কখনো অনেক বড় অর্জন ক্ষতির সম্মুখীন হবার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মনীষীরা বলে গেছেন, ক্ষমতা হচ্ছে সূর্যের মতো, “সঠিক ব্যবহারে তুমি সম্মানিত হবে অপব্যবহার তুমি পুড়ে যাবে” যে প্রসঙ্গে লিখছি: জনদরদী এই নেতা, আব্দুল আজিজ কে নিয়ে লিখছি, আমি যখন ধারাবাড়িষা হাই স্কুলে’র ছাত্র – মনোমুগ্ধকর বাৎসরিক প্রোগ্রামে তাঁর উপদেশ মূলক বক্তব্য, পিতৃতুল্য আদুরে কণ্ঠে বলে ওঠা- সোনামণিরা কেমন আছো? আজও মনে পড়ে, হারিয়ে যাই শৈশবের সেইসব পরম শ্রদ্ধেয় মুখগুলির স্নেহের অতলে।।
সময় নিয়ে যাচ্ছে প্রকৃতি’র প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির হিসাব মিলিয়ে নেবার মঞ্চে।। যে মঞ্চে ধ্বনিত হবে- নাটোরের রাজা মহারাজাদের নাম:
বর্তমানে প্রযুক্তি ও ছোট বড় গুণগত মানের গণমাধ্যমে’র তুমুল তৎপরতায় অজো পাড়া গাঁয়ের মানুষও মোটামুটি সচেতন হয়েছেন, মিথ্যে অপপ্রচারকে তারা আর বিশ্বাস করতে চায় না। গুরদাসপুর বড়াইগ্রামের রাজনীতিতে চলমান কাঁদা ছোড়াছুড়ি সংগঠনের অপরিপক্কতা নির্দেশ করে, নেতাকর্মীদের বাচনভঙ্গি মাঝে মাঝে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয় বিএনপির আদর্শে অস্তিত্বে আঘাত লাগে যখন কোন বিএনপি নেতা রাজনৈতিক হীন উদ্দেশ্যে বাস্তবায়ন লক্ষ্যে, হিংসে ছড়িয়ে; অশালীন বিব্রতকর ভাষা জন সম্মুখে ব্যবহার করে সম্মানিত মানুষদের অপমান করার চেষ্টা করে।জন্মস্থান নিয়ে বিকৃত মানসিকতার উদাহরণ টানে এবং একের পর এক মিথ্যে গ্রলাপ পাগলের মত বকে যায়; এমন রাজনৈতিক নেতা আমাদের সমাজে অবশ্যই পরিত্যাজ্য।
আব্দুল আজিজ কে হয়তো কোন প্রকার অপপ্রচার, মিথ্যে অভিযোগের দায়ে মানুষকে বিভ্রান্ত পথে থামিয়ে রাখা যাবে, তাঁর গতি রোধ করা যাবে না…তিনি এগিয়ে যাবেন স্ব- মহিমায় ; এবং পাবেন, মানুষ্যপটে দেখা যাবে তাঁর মুখচ্ছবি। যা ভাবেননি আগে কেউ কখনো ?
কূট প্রত্যয়ী মননে; জ্ঞানহীনতার অলৌকিক আত্মশক্তি’র মৃদু উত্থাণ প্রজনন ডিঙিয়ে এসে নত মুখেও অপরাধ শিকারে অপারগতা প্রকাশ অমানুষের দিকেই দিক নির্দেশ করে। বিকৃত, সাইকোসিস, অপ্রাসঙ্গিক , অযৌক্তিক বড় গলার দৌড়াত্ত্বে, উসকানিমূলক মন্তব্য ছড়ানো, দেশপ্রেমহীন কুচক্রী রাজনৈতিক শক্তি বা প্ররোচিত কোন গোষ্ঠীর বিকৃত উত্থান কোনভাবেই মেনে নেওয়া হবে না! আর কোন ঠাঁই হবে না তাদের; নাটোরের উর্বর মাটি’র আষ্টেপিষ্ঠে।
সবার আগে বাংলাদেশ;
দেশ নায়ক তারেক রহমানের প্রতীক্ষার জ্বলন্ত পারদে রাখা পা’দুটি কম্পিত স্পন্দন; বাংলা’র সোনামাটিকে ছোঁবে; খুব বেশি দেরি নেই আর!
অপপ্রচারকারী, বিকৃত সংবাদ পরিবেশনকারী, অসৎ উদ্দেশ্যে প্রচারিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর, ফ্যাসিবাদের পক্ষে অনলাইন প্রচারণা, ভেতরে লুকিয়ে থাকা, ঘাপটি মেরে থাকা, সাধারণ ও স্বল্পশিক্ষিত মানুষকে ভুল তথ্য দিয়ে, অপ প্রচার, প্রপাকান্ডা ছরিয়ে, মিথ্যে ছবি ব্যবহার করে অতি সাধারণ মানুষদের বিভ্রান্ত করতে সদা সোচ্চার একদল নেটিজেন সাইকোসিসের দল সাবধান; অপারেশন “ডেভিল হান্ট” চলছে- অপরাধ কর্মকান্ড এবং বিশেষ একটি জ্ঞাতিগোষ্ঠীকে গালি দিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচার, একজন সম্মানিত ব্যক্তিকে অকথ্য ভাষায় গালি দেয়াপূর্বক একটি গ্রাম তথা পুরা থানার মানুষের প্রতি নিন্দা প্রদর্শন; বিব্রতকর আঞ্চলিক ভাষায় কুরুচিপূর্ণ শব্দ ব্যবহার থেকে দয়া করে বিরত থাকুন।
আমরা যেন কেউ স্বীয় কর্মকান্ডে – অপারেশন ডেভিল হান্টের জালের ঘেরাও আঙিনায় অজান্তে বিঁধে না যাই! সত্য যাচাই না করে কোন কিছু সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার না দেই।! অপারেশন ডেভিল হান্ট, প্রযুক্তির পিঙ্ক পয়েন্টে তীক্ষ্ণ নজরদারি রেখেছেন, তথ্যবিভ্রাটকারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত সরুপ হান্টিং কার্যক্রম পরিচালনা চলছে…এবং চলমান থাকবে! ষড়যন্ত্রকারী, চেতনা ধ্বংসকারী, মিথ্যা লোলুপ ক্ষমতায় আসক্ত, সুধাবাদ ব্যক্তি, গোষ্ঠী , ফ্যাসিবাদের দোসর ও তোষামোদকারী, সময় থাকতে সাবধান হয়ে সত্য লিখুন, সত্য বলুন, সত্য সবসময়ই সত্য। মিথ্যাকে সত্য বলে প্রতিষ্ঠা করতে চাওয়া কিছু বিকৃত শ্রেণীর মানুষ আমাদের সমাজের চিরকাল বিদ্যমান।।
সাবধানতা অবলম্বন প্রত্যেক নাগরিকের স্বীয় কর্তব্যের মধ্যে পরে বলেই; আমরা শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতাকে সম্মান করি।
– রাশিদুল হাসান সুজন