দেশনায়ক, দেশে আসবে…
কেউ কি কোথাও বসে থাকবে? কেউ নাচবে? কেউ হাসবে? কেউ খালি পকেটে’ই ছুটবে যাত্রাবাড়ী টু এয়ারপোর্ট!
একনজর দেখার জন্য ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে ছাত্র-জনতা, কিশোর/কিশোরী, কৃষক-শ্রমিক। পেটভরে দু’বেলা খেতে না পাওয়া বৃদ্ধা’র মৃদু হাসি আলোড়ন তুলবে বাতাসে। অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে, শিক্ষক, কবি, কেরানি, ছাপা খানার টাইপ মাস্টার, সাজানো রিল ফেলে রাস্তায় ছুটে আসবে- জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী আবেগী কতশত শ্রমিকদল।
কেউ নিরবে সম্মতি জানাবে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের কারিগর শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানে’র রেখে যাওয়া:
প্রজন্মের পথপ্রদর্শক; কলিজার ধন।
বাংলার গণতন্ত্রকামী মানুষের জন্য বিশেষ উপহার, দিকভ্রান্ত বাঙালি’র বৈতরণী আশীর্বাদ। আপোষহীন দেশনেত্রী; প্রথম’নারী প্রধানমন্ত্রী, দেশদরদী মাতার গর্বিত সন্তান: দেশনায়ক তারেক রহমান।
সবার আগে বাংলাদেশ;
দেশ নায়ক তারেক রহমানের প্রতীক্ষার জ্বলন্ত পারদে রাখা দুটি পায়ের কম্পিত স্পন্দন; বাংলা’র সোনামাটিকে ছোঁবে খুব বেশি দেরি নেই আর !! সামনে জনতার রায়; দেশে-দশে তুমুল আগ্রহের অগ্নিস্ফুরণে কেটে যাবে গণতন্ত্র হরণের এক কলঙ্কিত অধ্যায়- অভিশাপ ।!
মহা-উৎসব- সদ্য স্বাধীন নয়া বাংলাদেশ পাবে দেশনায়ক: প্রতিটি ঘরে তখন বেজে উঠবে; তোমার শিখিয়ে যাওয়া দেশাঙ্ক; বাঙালির অপেক্ষার দু’কান পেতে শোনা কালুরঘাটে উদিত ঘোষণার শব্দস্নান- থমথমে বেতার কেন্দ্র; একটি ঘোষণায়, উন্মুখ বাঙালি’র সবরকম দ্বিধা-দ্বন্দ্বে’র অবসান হল:
কিলোহার্জের শনশন শাব্দিক তরঙ্গে
উচ্চারিত হল সে নাম, সে আহবান।
“আমি মেজর জিয়া বলছি… !!!
(দেশনায়ক তারেক রহমানের আগমনে; কিছু শব্দমালা আমার ভাবনা থেকে লেখাটির মাধ্যমে প্রকাশ পেল। অবিশ্রান্ত পুষেরাখা অপেক্ষা’র অবসান হল আজ; কয়েকটি শব্দবন্ধনে কিভাবে পারি ??
আপতত অনাবৃত হলো কিশোর দু’চোখে দেখা; মহানায়কের মুখে’র ভাঁজে লুকিয়ে থাকা নতুন সূর্যোদয়ের আলোক জ্যোতি।
প্রেসিডেন্ট জিয়া’র আত্মিক টানোন্মাদনে’র অবিনশ্বর প্রতিবিম্ব, প্রতিফলন)।
“প্রথম বাংলাদেশ, আমার শেষ বাংলাদেশ;
জীবন বাংলাদেশ, আমার মরণ বাংলাদেশ”
-রাশিদুল হাসান সুজন
প্রধান সম্পাদক, “ভেতরের খবর”