ইউনুসনামা ও বিএনপি’র ফিরিস্তি বিশ্লেষণ

বিস্তারিত: বিএনপি এবং তাঁদের সমমনা দলগুলোর আলোচনাপূর্বক কি সিদ্ধান্ত আসবে? তাঁদের কি উচিত হবে প্রফেসর ইউনূস সরকারের আচমকা পূর্বঘোষিত তারিখ থেকে দুইমাস পিছিয়ে নতুন তারিখ নির্ধারণের কৌশলী ভাষণটির আদেশনামা মেনে নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখা ?

নাকি নিজেদের ঘোষিত তারিখ’কে সমান প্রায়োরিটি দিয়ে নতুন কর্মসূচির ডাক?

ভিন্নপথে হাঁটা খুব জরুরী হয়ে গেল কি?
অস্তিত্বের চাহিদাটানে এবং শুধু নিজেদের স্বার্থে নয় দেশের স্বার্থে ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার তদ্রুপ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নানমুখী আন্দোলন
চলমান রাখা। রাষ্ট্রীয় আমলাতন্ত্রের দক্ষতায় রচিত চলমান সংস্কারকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখা নাকি প্রধান উপদেষ্টা কৃতক ঘোষিত নির্বাচনের তারিখ’কে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রত্যাখ্যান করে রেষারেষিমূলক প্রলাপ ও সোশ্যাল মিডিয়ায় বিব্রতকর প্রোপাকাণ্ডার সুযোগ করে দিয়ে- গণমাধ্যমের মাধ্যমে জোরালো অর্জন, ক্ষমতা ভাগাভাগির রক্তঝড়া শক্তি প্রদর্শন অব্যাহত রেখে কথিত বুদ্ধিজীবীদের গণমাধ্যমের চকচকের ফ্রেমে যৌক্তিক কাঁদা ছোড়াছুড়ি’র সফল প্লাটফর্ম তৈরিতে কিছুটা ঘি ঢেলে দেয়া এই জটিল জনরোষ ও প্রশ্নের মুখে উচিত হবে কি বিএনপি’র? রুখে দাঁড়ানোর প্রশ্নের অবিচল থাকাটাই শ্রেয় বলে মনে করছে একটি মহল।

দ্বি-মতপোষিত ক্ষুদ্র জনসমর্থিত একটি মহল, একটি গোষ্ঠী, সর্বদা বিদ্যমান কালের সাক্ষী ইতিহাস ও প্রাগৈতিহাসিকতায় বিস্তৃত উপমহাদেশের নানাবিধ শাসনামলের রহস্যের যুক্তি ও অপযুক্তিতে? সোশ্যাল মিডয়ায় এক ঝাঁক মনীষীরা ব্যাপক জনপ্রিয় কথা ও উদাম ভাষার ব্যবহারে আক্রোশী স্বভাবের কিছু মিলিয়ন ফলোয়ারের বুদ্ধিদীপ্ত মনীষীরা বাঙালিকে বোঝাতে যতটুকু সচেষ্ট ঠিক ততটুকুই অদক্ষ গণঐক্য ও রাজনৈতিক মতবিরোধ মীমাংসা পলিসিগুলোর সমীকরণের যোগফল মাঝে মাঝে ভুল ব্যাখ্যা ও সূত্র তুলে ধরে একপাক্ষিক ক্ষোভ নিহিত কন্ঠের বেঢক আওড়ানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে যা জাতির জন্য ব্যাপক উদ্বেগের বিষয়।

সামাজিক শিষ্টাচার স্থায়ীকরণে ও ন্যায় সঙ্গত প্রতিবাদে সচেষ্ট ঢাকা ও তৎপরতা প্রতিফলন বিকিরণ ঘটায় জনস্রোত তৈরি করে। সম্ভাবণার দোয়ার খুলে দেয়।

রাজনৈতিক মতাদর্শের মানুষেরা নতুনভাবে সমাজ ও মানুষকে মূল্য দেয়া শিখলে মানুষে মানুষে পশুত্বের বহিঃপ্রকাশ দেখাতে শুরু করবে। যদি সরকার এবং আমরা মানুষকে তার অপরাধ শুধরে নেবার রাস্তা না দেখিয়ে দেঔ টর্চ লাইটের মত।। তাহলে সমাজকে বদলে দেয়ার মোডিফাই চিন্তায় কি আর
মানুষের প্রেমঘর বলে বিবেচিত হবে?

শক্তহাতে আইনের যথার্থ প্রয়োগ জনসমর্থন পায় তখন যখন শাস্তির বদলে ভালোবাসা, ভুল শুধরানোর সঠিক রাস্তা ও সরকারি বিশেষ উদ্যোগে তাদের কর্মমুখী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে জনশক্তিতে রূপান্তর করা।।
একবারও কেউ তা না ভেবে, অপরাধীদের জেল, জুলুম, যাবজ্জীবন ফাঁসি, অনর্থক কোর্টের বারান্দায় টাকা খরচের হিড়িক বাড়ানো যায় কিভাবে?

কোর্টের সরু গলিতে, জেলে যেন মানুষের ভিড় কমে যায়, সরকারি উদ্যোগে পুনর্বাসের কার্যক্রমে এখন পর্যন্ত কতগুলো মানুষ অপরাধ থেকে দূরে চলে এসে সুন্দর জীবন অতিবাহিত করছে নাকি অপরাধী থেকে অপরাধীর স্তর বেড়েছে?

সমাধানের সঠিক উপায় আমরা জেনেও উদাসীন এবং সরকারের নিস্তব্ধতা দৃশ্যমান।
রাজনীতির অপর নাম গণমানুষের আবেগী প্রেমঘর। যেখানে নড়বড়ে খুঁটির পেরেকটাও অন্যায়ের প্রতিবাদ করে শক্তির জানান দিতে
ভুল করে না।

পুনর্বাসন প্রক্রিয়া সরকারি দায়িত্ব কর্তব্যের ভেতর প্রতীয়মান হলেও কি এক অদৃশ্য কারণে সামাজিক অবক্ষয়ের অপরুচিতে ছয়লাব সংস্কৃতি ঐতিহ্য,কবিতা গল্প নাটক! বড়ই নাটকীয় অধঃপতন পরিলক্ষিত জেনেও, দেখেও সরকার মানুষকে সুশিক্ষা ও পুনর্বাসন ব্যবস্থা’র স্থায়ী উদ্যোগ থেকে বিরত থাকে।
এবং অজানা কারণে নিরন্তর থাকছেইই।

বিশ্লেষণ, অপবিশ্লেষণের শাব্দিক প্রক্রিয়া ও প্রতিহিংসার রাজনীতিকে লেলিয়ে দিয়ে বুদ্ধিদীপ্ত নবপ্রজন্মকে এনালগ ধারণার পুনরাবৃত্তি দেখানোর শামিল?
যেসব রাজনৈতিক দলের এমন পদক্ষেপ প্রশ্নবিদ্ধ করবে? তাদের সমুচিত জবাব দেয়া সময়ের নিরীক্ষা মাত্র।
আগামীর ভবিষ্যৎকে পেছনে টেনে নিয়ে যাওয়ার অপকৌশল বর্ণিত অসুস্থ রাজনীতির প্রতিযোগিতা যারা শুরু করেছেন? তাদের নৈতক ও সামাজিক মূল্যবোধের কতটা অধঃপতন হয়েছে সেটির পরিচয়টা তুলে ধরা হবে।

সাধারণ জনগণ পছন্দ করবে না। বিদ্রুপে উত্তর দেবে প্রযুক্তিপ্রেমী দৃঢ় সাহসী প্রজন্মের ধারক বাহক বাংলার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা দেশপ্রেমীরা।
তাঁদের কতশত শহীদ ভাইদের ছোট ছোট প্রাণের আকুতি, গুলির আঘাতের ছিটকে পড়া রক্তের দাগ শুকোয়নি এখনও। তাঁদের জাগ্রত হতে সময় লাগে না মাসিক কিংবা তৈমাসিক হারে। প্রতিটি প্রাণ যেন নিশ্চিদ্র প্রহরী; বাংলাদেশের লালসবুজের উড়ন্ত পতাকার উড়ে যাওয়া প্রতিটি শব্দের প্রাঞ্জলতায়, প্রস্ফুটিত আত্মায়।

“পলিটিক্যাল রিয়্যালিস্টিক পলিসি টেকনিক্যালি হ্যান্ডেলিং এন্ড ক্রাইসিস মেকিং বিফোর অবজারভিশারী ডায়লগ ফর লিগ্যাল কমিউনিটি ম্যাটার থ্রো আচ লিডিং পিপল ক্রাইসিস কজ এ্যানালাইসিস উইথ সলিউশন” কে অধিকতর মূল্যায়ন করাটা বেশ জরুরী অনুধাবন করে নতুন সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ? লজিক্যালি, ইলজিক্যালি?
ভীষণ দরকারি হয়ে পড়েছে দেশ-দশ, অবহেলিত গনমানুষের জন্য, আর এই বিষয়গুলো নিয়ে দলের শীর্ষস্থানীয়
নীতি নির্ধারকেরা কতটুকু গভীরে ভাবছেন তা যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়? অনুরোধ রেখে যাচ্ছি অনাদিকালের ট্রেন্ড ফিচারের সর্বাধিক পপুলার অ্যাপ ফেসবুক পোস্টে।

গণমানুষের কল্যাণে, সাবলীল, চর্চিত দলগুলো’র বাস্তবসম্মত ও প্রতুৎপন্নমতি, চমকপ্রদ সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপের ওপর নির্ভর করছে আগামী’র সমৃদ্ধ এক সোনার বাংলাদেশ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, নতুন প্রজন্মের সে মহানায়ক, তরুণ্যের অস্তিত্ব সংকটে বুদ্ধিদীপ্ত সাংগঠনিক তৎপরতায় বিচক্ষণতার সাথে নেতৃত্ব দিয়ে তারেক রহমান সু-প্রতিষ্ঠিত করেছেন মার্জিত সুনামে, সু-সমাজ গঠনে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও বাস্তবায়নের লক্ষ্য তাঁর আত্মিক মেরুকরণের অতল দ্রাঘিমায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের কম্পন, আহাজারি নিরবধি শান্ত নদীর মতো চলমান। ইতিহাসের সেরা ও সর্ববৃহত্তম জনসম্পৃক্ততা সম্বলিত, গণমানুষের বুকের স্পন্দন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, বিএনপি। রাতদিন সুস্থ ধারার রাজনীতি প্রতিষ্ঠায় আপ্রাণ প্রচেষ্টায় উন্মুখ? তিনি মহানায়ক, তিনি তারেক রহমান।

আওয়ামী হায়েনাদের অন্ধকারাচ্ছন্ন, কুৎসিত গণতন্ত্রের অপব্যাখ্যা ও আইনের আপত্তিকর ঘৃণ্য অপব্যবহারে এই মহান রাষ্ট্রপতির সুযোগ্য সন্তানটিকে কোনদিন দেশে না ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি এবং আর কখনও রাজনীতি করবো না বলে জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিযে মুসলেকার মাধ্যমে শুকৌশলে দেশের বাইরে নিক্ষেপ করা হয় এবং বাস্তবায়ন যেন আর কখনোই তারেক রহমান, এই হিংস্র আঁচড়ে বিদ্ধ বাংলাদেশে, বাবার সাহসী দুচোখে স্বপ্নের ভাঁজে রচিত মাঠ, ঘাট, সবুজ ফসলের মাঠে!!
আশ্চর্য, দেশান্তরি করে রাখার কুচক্রী অপচেষ্টার সফলতার সুফল এখনো পাচ্ছে ফ্যাসিস্ট সরকার যদিও তারা দেশ থেকে বিতাড়িত, অপমানিত, লজ্জিত বিদায়ে নিজেদের মুখ লুকানোর জায়গা নেই
কিন্তু এখনো তাদের কত শক্তি অবৈধ অর্থের দাম্ভিক প্রদর্শন চলছে: আমাদের মহানায়ক, দিগজয়ী বিচক্ষণ বাবার রেখে যাওয়া গণমানুষের জন্য উপহার, গণতন্ত্রের পাহারাদার বিপুল, জনপ্রিয় জনগোষ্ঠীর স্বপ্নের প্রতিধ্বনি বেজে উঠে যে নাম- আমাদের জনাব তারেক রহমান, আজও দেশে ফিরে আসতে?
রহস্যজনক এ সময়ের পরিধির ব্যাপকতা ইঙ্গিত করছে তাঁকে ফিরতেই দেয়া হচ্ছে না? একটি মহলের রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত কর্মকান্ডে, সমর্পিত মাথাগুলির ক্ষমতালোভে আক্রান্ত স্বীয়স্বার্থ প্রতিষ্ঠায় সম্মিলিত এক ঝাঁক বিবেক ও মনুষত্ব্য সমর্পিত মানুষ দল, পদলেহন যাদের উৎপত্তিস্থল,
আমরা যারা স্বৈরাচারীর দোসর বলছি! তাদের শাস্তি দেয়ার রেশ এখনো চলছে! আর কতদিন চলবে ? কারো জানা নেই এই একটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর! কেন?

বাংলাদেশ ও বাঙালীকে ক্রীতদাস করে রাখার উদ্ভট তামাশায় মত্ত হয়ে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী আকাঙ্ক্ষার অবসান করে মানুষের স্বভাব-সুলভ লোভনীয় উত্তাপ পাকা মস্তিষ্কে সাইকোলজিক্যালি প্রভাব তদ্রুপ বিরূপ প্রভাবে বিভ্রান্ত হয়ে।

এ প্রশ্ন কে? কাকে করবে? কে দেবে উত্তর?

তাঁর বুকের ভেতর ক্ষত চিহ্নটুকু বিএনপি’র জনগোষ্ঠী যদি উপলব্ধি করে, নিজের সাথে মিলিয়েই করে অনুভব করতে পারবে দেশের মাটিতে পা রাখার জন্য তাঁর বিসর্জিত আর্তনাদ, বুকের ভেতর অপেক্ষার বালুচর কত শব্দহীন কাছে ডেকে নেয়। ক’জন শুনতে পায় এই নিস্তব্ধ অনুভূতি লেনা-দেনা’ট গল্পকল্পের কাহিনী? নিঃশব্দে, রহস্যজনক জটিলতা শেষ না হওয়ার গল্পের খতিয়ান পড়া এখনো চলমান; নিজ দেশে ফেরার দীর্ঘতা এত ব্যাসার্ধপূর্ন যে নির্যাতনের হাওয়া এখনো বিদ্যমান? জনাব তারেক রহমান উপলব্ধি শেষ বেন্দুটি ও পরখ করেছেন, তাঁর ওপর চাপিয়ে দেয়া অকথ্য মিথ্যার পাহাড় কিভাবে ডিঙ্গিয়ে সঠিক এবং সত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে হয়।
এতবেশি অপরাজনীতি ঘাত-প্রতিঘাতের বিদ্ধ! তাঁর বিরুদ্ধে চলমান? চলছে…
উনিও প্রস্তুত জবাবদিহিতা, জনগণের আকাঙ্ক্ষায়, জাগরণে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ যেন প্রজ্জলিত হয় ধুলিবালি জমা এ আয়নার প্রতিসরণে।

জিয়ার সৈনিকদের যেন কিছুই করার নেই ফ্যালফ্যাল করে দেখা ছাড়া, অপেক্ষা ছাড়া।
এই পরিশুদ্ধ মানুষটির মানুষটির বুক জুড়ে বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি’র আবছায়া। অম্লান ঘ্রাণ ভেসে আসে অবিরত এই বাংলার প্রতিটি বৃক্ষ, পাতা, আর ধূলিকণায়; আমরা খুঁজে পাই ভালোবাসা, সংগ্রাম, প্রস্তুতি, দেশের জন্য সর্বদা কন্ঠের তীব্র অব্যাহত রাখা !। ঠিকই, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও ঐক্যের ভিত্তি তাঁর রন্ধ্রে রন্ধ্রে ব্যাপকতর বিন্যাসীভাবে অবস্থান তির্যক সূর্যের মতো, শিরায় শিরায় স্বদেশ প্রীতি সোনার বাংলাকে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং সমৃদ্ধ
বাংলাদেশ তাঁর দুই চোখের অশ্রু জলে লিপিবদ্ধ দেখতে পাবেন সবাই একদিন।

তাঁর প্রতিটি সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সম্মান
জানানো উচিত দেশের প্রতিটি জিয়ার সৈনিকদের। আমাদের মনে রাখা এবং তা অন্যকেও বার বার মনে করে দেওয়া উচিত যে, “সবার আগে বাংলাদেশ” এই স্লোগানের সাথে মিশে আছে, নিষ্পেষিত, বর্বোরচিত, গণতন্ত্র লুটেরার অন্ধকার কাহিনী, অধিকার হরণের মাত্রাতিরিক্ত অসভ্যতা, নির্যাতিত মগজে বন্দী অবরুদ্ধ কন্ঠের বন্দিশালার ডিঙ্গিয়ে আসা সে শব্দ তরঙ্গের যোগফল আলোকরশ্মিতেও সে প্রতিজ্ঞার প্রক্ষেপণ তুমুল তাম্রলিপির মত অহংকার এনে দেয় বুকে। আমাদের ইস্পাতসম, গর্বে ভরে ওঠে ধুকপুক করা বুকটা বিভোর স্বপ্নে মেতে ওঠে! কি আশ্চর্য মায়াবী? অনিন্দ্য সুন্দর একমুঠো সবুজের সমীকরণ আমাদের বাংলাদেশ। আমাদের নরম মাটি’র উর্বর মাতৃভূমি; প্রাণের ঐতিহ্য বহন করছে আদি কাল। নিজের গ্রাম, শহর, ভিটেমাটি, ভালোবাসার প্রিয় মুখগুলি কি সুন্দর হাসিতে সরল মনের সতেজ অনুভূতিতে গ্রহঙ করে বলে ফেলে আহ! কতদিন পর এলে?

আবেগের আশ্রম সে প্রতিজ্ঞায় অনিন্দ্য দেশপ্রেমে বুকের খাঁচায় বিনিদ্র জাগরিত যন্ত্রণায় ফুলিঙ্গের যোগফল – ২১, ৪২, ৫২, ৭১, ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে রাইফেলের আঘাতে ছিটকে পড়া যত রক্তের দাগে।
এই প্রতিজ্ঞা, সমোচ্চারিত ভালোবাসার নাম: “সবার আগে বাংলাদেশ”
সামনের দিনগুলোতে বিএনপির সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচি কতটুকু যুক্তিসংগত ও জনসমাদৃত হবে? সেটাই এখন পরখ করে দেখার বিষয়-
[আমরা যদি না জাগি মা; কেমনে সকাল হবে?]

ভেতরের খবরের সম্পাদকীয় পাতায় “ঈদের এই বিশেষ মতামত পড়চা পড়তে পারেন: সব সময়, প্রতিদিনের অনুক্ষণে, অবসরে, আপনি যেখানেই থাকেন, যখন তখন:

Goggle: www.vitorerkhobor.com

– Rashidul Hasan
07/06/2025
Saturday.
Glassy Morning Calling Us.
EID MUBARAK
My All mystic friend.
Thanks lot with cordially Respect.

  • Related Posts

    রাশিদুল হাসান সুজনে’র দৃষ্টিতে “ডক্টর ইউনুসনামা”

    “ডক্টর ইউনুসনামা” (১০০ থেকে ০০০ দিকে ক্রমবর্ধমান নাকি তিন শূন্য থেকে….) (আপনি যখন প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন, আবেগ, রাগ, ক্ষোভের বসবর্তী হয়ে কোন সিদ্ধান্তে উপনতি হবেন না) আপনার অভিমান…

    “কালো গরু জবাই কর্মসূচি, সাম্প্রদায়িকতা’র নতুন চারাগাছ”

    প্রথম আলো কার্যালয়ে’র সামনে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি অনভিপ্রেত। দেশের সচেতন জনগণ কখনোই চায় না একটি প্রতিষ্ঠান, জনপ্রিয় কোন গণমাধ্যমের কন্ঠরোধ করা হোক, দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি জাতীয় দৈনিক ‘প্রথম আলো’ ভুল…

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *